Posts

দেখুন এখন কি অবস্থা বাংলাদেশ দেখে নিন। আর আমি বলব সবায় সাবধান হয়ে জান। আার এ থেকে বিরত থাকুন???

             ছোট হুজুর নিয়ে আলোচনা আমাদের এই দেশে ইসলাম নিয়ে চলছে ভন্ডামি। এখন বাংলাদেশ আর লেখ পড়া না করে হচ্ছে হুজুর এটাকি ইসলাম। আমার যায় মনে হয় এটা ইসলামকে অবমানোনা করা । এদেশে এখন আর ডিগ্রি আর লাগেনা ঐ ভাবে হুজুর হওয়া যায় । যেভাবে এখন হচ্ছে এই সব ছোট হুজুর। আার আমাদের সকলকে এই সব ভন্ডাাামি থেকে দূরে থাকা দর কার। হুজুর বা আলেম হতে গেলে নিদিষ্ট বয়েসের দরকার হয় কিন্তু আমরা তা জেনেও এটা করছি  কেনো। আপনাদের বুঝা উচিত যে আমরা যদি এভাবে এখনো যদি  চলতে থাকি তবে ইসমাল একদিন এভাবে বিলিন হয়ে জাবে । এটা আমাদের করা উচিত নয়। বিঃদ্রঃ  তোমরা যদি বুঝে থাকো তবে তোমার আর এটা করবে না ।আর যদি তোমরা এটা কর তবে তোমরা ও ইসলাম কে ধংস করতে সাহায্য  করছো।    

শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন এটা জনুন এবং প্রতেক শিক্ষকের জানা উচি??

  শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন !!! শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি রহিত করণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারি করেছে যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি রহিত করা সংক্রান্ত নীতিমালা - ২০১১ নামে পরিচিত । নীতিমালাতে যে ধরণের শাস্তির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তা হল - ০১। শারীরিক শাস্তি : শারীরিক শাস্তি বলতে যেকোন ছাত্র-ছাত্রীকে যেকোন ধরণের দৈহিক আঘাত করা বুঝাবে । যেমন - ক) কোন ছাত্র-ছাত্রীকে হাত-পা বা কোন কিছু দিয়ে আঘাত করা/করা । খ) শিক্ষার্থীর দিকে চক/ডাস্টার বা এ জাতীয় কোন বস্তু ছুড়ে মারা । গ) আছাড় দেয়া ও চিমটি দেয়া । ঘ) শরীরের কোন স্থানে কামড় দেয়া । ঙ) চুল ধরে টানা বা চুল কেটে দেয়া । চ) হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে কলম চাপা দিয়ে মোচড় দেয়া । ছ) ঘাড় ধরে ধাক্কা দেয়া । জ) কান ধরে টানা বা উঠবস করানো । ঝ) চেয়ার, টেবিল বা কোন কিছুর নীচে মাথা দিয়ে দাঁড় করানো বা হাঁটু গেড়ে দাঁড় করানো । ঞ) রোদে দাঁড় করে বা শুইয়ে রাখা কিংবা সূর্যের দিকে ...

"আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" দেখুব

"আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" "আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" আরহেনিয়াস ছিলেন উনিশ শতকে জন্ম নেয়া এক মেধাবী রসায়নবিদ। তিনি ছিলেন একাধারে পদার্থবিদ ও রসায়নবিদ। সে করনেই হয়তো ভৌত রসায়নে তার অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। আমরা আরহেনিয়াসকে তার অম্ল-ক্ষার তত্ত্বের(Acid-Base theory) জন্য জেনে থাকলেও মূলত তার অবদান বহুধা। বিক্রিয়ার গতি ব্যাখ্যায়, আরহেনিয়াসের সমীকরণ(Arrhenius Equation) অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত। আরহেনিয়াস জন্মেছিলেন সুইডেনে। বিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য তিনি ১৯০৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি সুইডেনের প্রথম নোবেল বিজয়ী রসায়নবিদ। রসায়নের জন্য সুইডেনের অন্যতম সুবিশাল ল্যাবরেটরির নাম দেয়া হয়েছে তার নামে। ছবিতে আরহেনিয়াসের আবক্ষ ব্রোঞ্জ মূর্তি দেখা যাচ্ছে। মূর্তিটির রঙ এখন সবুজাভ-নীল। যদিও শুরু থেকেই এটি এমন রঙের ছিল না। ব্রোঞ্জ হলো কপার(প্রায় ৮৫ ভাগ) ও টিন(Sn)-এর সংকর ধাতু (Alloy)। বিশুদ্ধ ধাতব কপার সবুজ বা নীল নয়। কিন্তু দীর্ঘদিন বাতাসের সংস্পর্শে, কপার জারিত হয়ে কপার অক্সাইড, কপার হাইড্রক...

বিদ্যুৎ,টেলিফোন,বৈদ্যুতিক বাতি কি???

বিদ্যুৎ,টেলিফোন,বৈদ্যুতিক বাতি তবে আধুনিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার ১৯৬৩ সালে এবং আবিস্কারক বেল পাঞ্চ কোম্পানি। বিদ্যুৎঃ বিজ্ঞানের সকল আবিষ্কারের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বিদ্যুৎ। বিদ্যুৎ আবিষ্কার ছাড়া চার্জ বাবহ্রিত সকল আবিষ্কার বিফলে পরিণত হত। বিদ্যুৎ কে আবিষ্কার করেছে তা সঠিকভাবে বলা দুরুহ। খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে শুরু করে খ্রিস্টাব্দ ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত ভিবিন্ন গবেষণার ফলে আজকের অবস্থানে বিদ্যুৎ । বিদ্যুৎ তৈরির উৎসগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, পেট্রোলিয়াম, নিউক্লিয়ার শক্তি, সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি অন্যতম। টেলিফোনঃ মোবাইলের ব্যাবহারে টেলিফোন চাহিদা কমে গেলেও এর গুরুত্ব অনেক। আলেকজেনডার গ্রাহাম বেল ১৮৭০ সালে টেলিফোন আবিষ্কার করেন। এটি আবিষ্কারের পিছনে ছিলেন অ্যান্টনি মিউকি, ফিলিপ রিস, ইলিশা গ্রে এবং আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। কিন্তু ১০ মার্চ ১৮৭৬ সফলভাবে টেলিফোন আবিষ্কার করেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। আর টেলিফোনের ব্যাবহারে প্রথম বাক্য ছিল “এখানে আসো, তোমাকে আমার প্রয়োজন”। বৈদ্যুতিক বাতিঃ বিদ্যুৎ আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে মানুষ এর বিভিন্ন ব্যবহার শুরু করে। পাশাপাশি রাতের...

বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায়

বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায় বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায় !!! শিরোনাম দেখে হয়ত অনেকে চমকে উঠবেন । কিন্তু এটাই বাস্তব কথা । তবে চলুন দেখি আসল বাস্তব টা কী - আমরা শ্বাস গ্রহণের সময় বায়ুর সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং এ অক্সিজেন ফুসফুসে প্রবেশ করে ব্যাপন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের অভ্যন্তরস্থ রক্তের সংস্পর্শে আসে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিনের সাথে বিক্রিয়া করে অক্সি-হিমোগ্লোবিন তৈরি করে যা বিভিন্ন ধমনী ও উপ-ধমনী দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশের জৈব কোষের সংস্পর্শে এসে দহণ ক্রিয়া সংঘটিত করে । এ দহণ ক্রিয়ার ফলে দেহাভ্যন্তরে তাপ উপন্ন হয় এবং ঐ তাপ প্রাণী দেহের উষ্ণতা বজায় রাখে । শরীরে শক্তি উৎপন্ন করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করে যা প্রশ্বাসের মাধ্যমে বের হয়ে যায় । গাছপালা কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ক্লোরোফিলের সাহায্যে নিজেদের খাদ্য তৈরি করে এবং উপজাত হিসেবে অক্সিজেন ত্যাগ করে যা প্রাণীকূল শ্বাসের সাথে গ্রহণ করে । কিন্তু শ্বাসের সাথে আমরা বায়ুর যে অক্সিজেন গ্রহণ করি তা বিশুদ্ধ নয় । বায়ুর মধ্যে অক্সিজেন ছাড়াও আরও কিছু গ্যাস থাকে । ...

আবহাওয়ায় বিপদ সংকেত কিভাবে বুঝবেন???

আবহাওয়ায় বিপদ সংকেতের এর অর্থ আবহাওয়ায় বিপদ সংকেতের এর অর্থ জেনে নিনঃ ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত :- এর অর্থ বঙ্গোপসাগরের কোন একটা অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া বইছে এবং সেখানে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে৷ (একটি লাল পতাকা ) ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত :- সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে৷ ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত :- এর অর্থ বন্দর দমকা হাওয়ার সম্মুখীন ৷ (দুইটি লাল পতাকা) ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত :- এর অর্থ বন্দর ঝড়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তবে বিপদের আশঙ্কা এমন নয় যে চরম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে৷ ৫ নম্বর বিপদ সংকেত :- এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)৷ ৬ নম্বর বিপদ সংকেত :- এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঝড় হবে এবং আবহাওয়া দুযোগপূর্ণ থাকবে৷ ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে৷ (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)৷ ৭নং বিপদ সংকেত :- এর অর্থ অল্প অথবা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড় হবে ...

বিশ্বের সেরা সংখ্যা জাদু যায় সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার

সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার !!!!!! => মনে মনে একটি সংখ্যা ধরুন => সেটাকে ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ঐ ওয়ার্ডে যতটি লেটার আছে গুনুন => গুনে পাওয়া সংখ্যাটি লিখুন => পাওয়া সংখ্যাটি আবার ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ওয়ার্ডটিতে কয়টি লেটার আছে গুনুন এভাবে আপনি যতদূর এগোতে চান দেখবেন প্রত্যেক বারই ফোর এ গিয়ে শেষ হবে । সত্যিই অবাক করা ব্যাপার । পরীক্ষা করেই দেখুন । যেমন : যদি মনে মনে সংখ্যাটি 1 ধরি - 1 one 3 three 5 five 4 four 4 four আবার সংখ্যাটি যদি 100 ধরি - 100 one hundred 10 ten 3 three 5 five 4 four 4 আবার সংখ্যাটি যদি 1000 ধরি - 1000 one thousand 11 eleven 6 six 3 three 5 five 4 four 4 এভাবে আপনি যেকোন সংখ্যাই ধরেন না কেন ফল একই । অবাক না হয়ে কি পারা যায় .................