Posts

Showing posts from March, 2019

দেখুন এখন কি অবস্থা বাংলাদেশ দেখে নিন। আর আমি বলব সবায় সাবধান হয়ে জান। আার এ থেকে বিরত থাকুন???

             ছোট হুজুর নিয়ে আলোচনা আমাদের এই দেশে ইসলাম নিয়ে চলছে ভন্ডামি। এখন বাংলাদেশ আর লেখ পড়া না করে হচ্ছে হুজুর এটাকি ইসলাম। আমার যায় মনে হয় এটা ইসলামকে অবমানোনা করা । এদেশে এখন আর ডিগ্রি আর লাগেনা ঐ ভাবে হুজুর হওয়া যায় । যেভাবে এখন হচ্ছে এই সব ছোট হুজুর। আার আমাদের সকলকে এই সব ভন্ডাাামি থেকে দূরে থাকা দর কার। হুজুর বা আলেম হতে গেলে নিদিষ্ট বয়েসের দরকার হয় কিন্তু আমরা তা জেনেও এটা করছি  কেনো। আপনাদের বুঝা উচিত যে আমরা যদি এভাবে এখনো যদি  চলতে থাকি তবে ইসমাল একদিন এভাবে বিলিন হয়ে জাবে । এটা আমাদের করা উচিত নয়। বিঃদ্রঃ  তোমরা যদি বুঝে থাকো তবে তোমার আর এটা করবে না ।আর যদি তোমরা এটা কর তবে তোমরা ও ইসলাম কে ধংস করতে সাহায্য  করছো।    

শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন এটা জনুন এবং প্রতেক শিক্ষকের জানা উচি??

  শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন শিক্ষার্থীদেরকে কখন, কিভাবে ও কি ধরণের শাস্তি দিবেন !!! শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি রহিত করণের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি পরিপত্র জারি করেছে যা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীদের শারীরিক ও মানসিক শাস্তি রহিত করা সংক্রান্ত নীতিমালা - ২০১১ নামে পরিচিত । নীতিমালাতে যে ধরণের শাস্তির উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে তা হল - ০১। শারীরিক শাস্তি : শারীরিক শাস্তি বলতে যেকোন ছাত্র-ছাত্রীকে যেকোন ধরণের দৈহিক আঘাত করা বুঝাবে । যেমন - ক) কোন ছাত্র-ছাত্রীকে হাত-পা বা কোন কিছু দিয়ে আঘাত করা/করা । খ) শিক্ষার্থীর দিকে চক/ডাস্টার বা এ জাতীয় কোন বস্তু ছুড়ে মারা । গ) আছাড় দেয়া ও চিমটি দেয়া । ঘ) শরীরের কোন স্থানে কামড় দেয়া । ঙ) চুল ধরে টানা বা চুল কেটে দেয়া । চ) হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে কলম চাপা দিয়ে মোচড় দেয়া । ছ) ঘাড় ধরে ধাক্কা দেয়া । জ) কান ধরে টানা বা উঠবস করানো । ঝ) চেয়ার, টেবিল বা কোন কিছুর নীচে মাথা দিয়ে দাঁড় করানো বা হাঁটু গেড়ে দাঁড় করানো । ঞ) রোদে দাঁড় করে বা শুইয়ে রাখা কিংবা সূর্যের দিকে ...

"আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" দেখুব

"আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" "আরহেনিয়াস ও তার সবুজাভ আবক্ষ মূর্তি" আরহেনিয়াস ছিলেন উনিশ শতকে জন্ম নেয়া এক মেধাবী রসায়নবিদ। তিনি ছিলেন একাধারে পদার্থবিদ ও রসায়নবিদ। সে করনেই হয়তো ভৌত রসায়নে তার অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। আমরা আরহেনিয়াসকে তার অম্ল-ক্ষার তত্ত্বের(Acid-Base theory) জন্য জেনে থাকলেও মূলত তার অবদান বহুধা। বিক্রিয়ার গতি ব্যাখ্যায়, আরহেনিয়াসের সমীকরণ(Arrhenius Equation) অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহৃত। আরহেনিয়াস জন্মেছিলেন সুইডেনে। বিজ্ঞানে তার অবদানের জন্য তিনি ১৯০৩ সালে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি সুইডেনের প্রথম নোবেল বিজয়ী রসায়নবিদ। রসায়নের জন্য সুইডেনের অন্যতম সুবিশাল ল্যাবরেটরির নাম দেয়া হয়েছে তার নামে। ছবিতে আরহেনিয়াসের আবক্ষ ব্রোঞ্জ মূর্তি দেখা যাচ্ছে। মূর্তিটির রঙ এখন সবুজাভ-নীল। যদিও শুরু থেকেই এটি এমন রঙের ছিল না। ব্রোঞ্জ হলো কপার(প্রায় ৮৫ ভাগ) ও টিন(Sn)-এর সংকর ধাতু (Alloy)। বিশুদ্ধ ধাতব কপার সবুজ বা নীল নয়। কিন্তু দীর্ঘদিন বাতাসের সংস্পর্শে, কপার জারিত হয়ে কপার অক্সাইড, কপার হাইড্রক...

বিদ্যুৎ,টেলিফোন,বৈদ্যুতিক বাতি কি???

বিদ্যুৎ,টেলিফোন,বৈদ্যুতিক বাতি তবে আধুনিক ক্যালকুলেটর আবিষ্কার ১৯৬৩ সালে এবং আবিস্কারক বেল পাঞ্চ কোম্পানি। বিদ্যুৎঃ বিজ্ঞানের সকল আবিষ্কারের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার বিদ্যুৎ। বিদ্যুৎ আবিষ্কার ছাড়া চার্জ বাবহ্রিত সকল আবিষ্কার বিফলে পরিণত হত। বিদ্যুৎ কে আবিষ্কার করেছে তা সঠিকভাবে বলা দুরুহ। খ্রিস্টপূর্ব ৬০০ থেকে শুরু করে খ্রিস্টাব্দ ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত ভিবিন্ন গবেষণার ফলে আজকের অবস্থানে বিদ্যুৎ । বিদ্যুৎ তৈরির উৎসগুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, পেট্রোলিয়াম, নিউক্লিয়ার শক্তি, সৌর শক্তি, বায়ু শক্তি অন্যতম। টেলিফোনঃ মোবাইলের ব্যাবহারে টেলিফোন চাহিদা কমে গেলেও এর গুরুত্ব অনেক। আলেকজেনডার গ্রাহাম বেল ১৮৭০ সালে টেলিফোন আবিষ্কার করেন। এটি আবিষ্কারের পিছনে ছিলেন অ্যান্টনি মিউকি, ফিলিপ রিস, ইলিশা গ্রে এবং আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। কিন্তু ১০ মার্চ ১৮৭৬ সফলভাবে টেলিফোন আবিষ্কার করেন আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল। আর টেলিফোনের ব্যাবহারে প্রথম বাক্য ছিল “এখানে আসো, তোমাকে আমার প্রয়োজন”। বৈদ্যুতিক বাতিঃ বিদ্যুৎ আবিষ্কারের মধ্যে দিয়ে মানুষ এর বিভিন্ন ব্যবহার শুরু করে। পাশাপাশি রাতের...

বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায়

বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায় বিশুদ্ধ অক্সিজেন জীবন বাঁচায় না বরং মৃত্যু ঘটায় !!! শিরোনাম দেখে হয়ত অনেকে চমকে উঠবেন । কিন্তু এটাই বাস্তব কথা । তবে চলুন দেখি আসল বাস্তব টা কী - আমরা শ্বাস গ্রহণের সময় বায়ুর সাথে অক্সিজেন গ্রহণ করি এবং এ অক্সিজেন ফুসফুসে প্রবেশ করে ব্যাপন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোষের অভ্যন্তরস্থ রক্তের সংস্পর্শে আসে এবং রক্তের হিমোগ্লোবিনের সাথে বিক্রিয়া করে অক্সি-হিমোগ্লোবিন তৈরি করে যা বিভিন্ন ধমনী ও উপ-ধমনী দিয়ে শরীরের বিভিন্ন অংশের জৈব কোষের সংস্পর্শে এসে দহণ ক্রিয়া সংঘটিত করে । এ দহণ ক্রিয়ার ফলে দেহাভ্যন্তরে তাপ উপন্ন হয় এবং ঐ তাপ প্রাণী দেহের উষ্ণতা বজায় রাখে । শরীরে শক্তি উৎপন্ন করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন করে যা প্রশ্বাসের মাধ্যমে বের হয়ে যায় । গাছপালা কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে সূর্যালোকের উপস্থিতিতে ক্লোরোফিলের সাহায্যে নিজেদের খাদ্য তৈরি করে এবং উপজাত হিসেবে অক্সিজেন ত্যাগ করে যা প্রাণীকূল শ্বাসের সাথে গ্রহণ করে । কিন্তু শ্বাসের সাথে আমরা বায়ুর যে অক্সিজেন গ্রহণ করি তা বিশুদ্ধ নয় । বায়ুর মধ্যে অক্সিজেন ছাড়াও আরও কিছু গ্যাস থাকে । ...

আবহাওয়ায় বিপদ সংকেত কিভাবে বুঝবেন???

আবহাওয়ায় বিপদ সংকেতের এর অর্থ আবহাওয়ায় বিপদ সংকেতের এর অর্থ জেনে নিনঃ ১ নম্বর দূরবর্তী সতর্ক সংকেত :- এর অর্থ বঙ্গোপসাগরের কোন একটা অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়া বইছে এবং সেখানে ঝড় সৃষ্টি হতে পারে৷ (একটি লাল পতাকা ) ২ নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত :- সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়েছে৷ ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত :- এর অর্থ বন্দর দমকা হাওয়ার সম্মুখীন ৷ (দুইটি লাল পতাকা) ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত :- এর অর্থ বন্দর ঝড়ের সম্মুখীন হচ্ছে, তবে বিপদের আশঙ্কা এমন নয় যে চরম নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে৷ ৫ নম্বর বিপদ সংকেত :- এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড়ের কারণে বন্দরের আবহাওয়া দুর্যোগপূর্ণ থাকবে এবং ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের দক্ষিণ দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে (মংলা বন্দরের বেলায় পূর্ব দিক দিয়ে)৷ ৬ নম্বর বিপদ সংকেত :- এর অর্থ হচ্ছে অল্প বা মাঝারী ধরনের ঝড় হবে এবং আবহাওয়া দুযোগপূর্ণ থাকবে৷ ঝড়টি চট্টগ্রাম বন্দরের উত্তর দিক দিয়ে উপকূল অতিক্রম করতে পারে৷ (মংলা বন্দরের বেলায় পশ্চিম দিক দিয়ে)৷ ৭নং বিপদ সংকেত :- এর অর্থ অল্প অথবা মাঝারী ধরনের ঘূর্ণিঝড় হবে ...

বিশ্বের সেরা সংখ্যা জাদু যায় সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার

সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার !!!!!! => মনে মনে একটি সংখ্যা ধরুন => সেটাকে ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ঐ ওয়ার্ডে যতটি লেটার আছে গুনুন => গুনে পাওয়া সংখ্যাটি লিখুন => পাওয়া সংখ্যাটি আবার ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ওয়ার্ডটিতে কয়টি লেটার আছে গুনুন এভাবে আপনি যতদূর এগোতে চান দেখবেন প্রত্যেক বারই ফোর এ গিয়ে শেষ হবে । সত্যিই অবাক করা ব্যাপার । পরীক্ষা করেই দেখুন । যেমন : যদি মনে মনে সংখ্যাটি 1 ধরি - 1 one 3 three 5 five 4 four 4 four আবার সংখ্যাটি যদি 100 ধরি - 100 one hundred 10 ten 3 three 5 five 4 four 4 আবার সংখ্যাটি যদি 1000 ধরি - 1000 one thousand 11 eleven 6 six 3 three 5 five 4 four 4 এভাবে আপনি যেকোন সংখ্যাই ধরেন না কেন ফল একই । অবাক না হয়ে কি পারা যায় .................

কিশোরী মেয়ে ও তার বুদ্ধিমতি মা কাহিনী।

কিশোরী মেয়ে ও তার বুদ্ধিমতি মা কিশোরী মেয়ে ও তার বুদ্ধিমতি মা সুমাইয়া ইসলাম। প্রাণ চাঞ্চল্যে ভরপুর এক কিশোরী। নবম শ্রেণীতে পড়ে । পড়াশুনায় যেমন মেধাবী তেমনি দুষ্টুমিতেও কম যায়না। বাড়ির সবাইকে দুষ্টুমিতে মাতিয়ে রাখে। প্রাকৃতিক নিয়মেই হঠাৎ করে তার শারীরিক পরিবর্তন শুরু হতে লাগল। ঠিকরে বেরুতে লাগল সৌন্দর্য। প্রতিদিন পায়ে হেটে স্কুলে যাওয়া আসা করত । সাথে থাকত তার প্রতিবেশি কয়েকটি মেয়ে । একসাথে গল্প করতে করতে বাসায় ফিরত । প্রতিদিনের মত সে স্কুল থেকে ফিরছিল কিন্তু আজ তার সাথে কেউ ছিলনা। রাস্তার পাশে এক ছেলে এসময় দাড়িয়ে থাকতো কিন্তু কিছু বলত না । আজ তাকে একা আসতে দেখে ছেলেটি তার কাছে এসে বলল - তুমি না অনেক সুন্দর ! তোমাকে আমার অনেক ভাল লাগে । একথা বলে ছেলেটি দ্রুত চলে যায়। সুমাইয়া হঠাৎ একথা শুন একটু থমকে দাড়ায়। কিছু বুঝতে পারেনা। একসময় সম্বিৎ ফিরে পেয়ে দ্রুত বাসায় ফিরে আসে। বাসায় ফিরে স্কুল ব্যাগ রেখে ড্রেস পরিবর্তন না করেই আয়নার সামনে গিয়ে নিজেকে দেখতে লাগল । সুমাইয়ার মা ব্যাপারটি লক্ষ্য করলেন । ভাবলেন মেয়েতো কখনও এরকম করেনা কখনও। তাই সে মেয়ের কাছে গিয়ে জিজ্ঞেস করলেন - - মামনি, কি ব্...

জানুন লিটমাস সম্পর্কে!!!

জানুন লিটমাস সম্পর্কে!!! জানুন লিটমাস সম্পর্কে!!! লিটমাস কাগজ তৈরি করা হয় সাধারন কাগজে লিচেন নামক এক ধরনের গাছ থেকে প্রাপ্ত রঙের সাহায্যে। এভাবে প্রাপ্ত লিটমাস কাগজ দেখতে রক্তবর্ণের হয় । এই রক্তবর্ণের লিটমাস কাগজে পটাশিয়াম কার্বনেট (K2CO3) ও অ্যামনিয়া দিয়ে গাজন করলে তা নীলবর্ণ ধারন করে। এই নীলবর্ণ লিটমাস কে সালফিউরিক এসিড (H2SO4) বা HCl যোগ করলে তা লাল বর্নের লিটমাস পেপের তৈরি হয়। আমরা ঘরে বসে কিভাবে লিটমাস পেপার তৈরি করতে পারি। কোনো বস্তু এসিড নাকি ক্ষারধর্মী তা জানতে লিটমাস পেপার ব্যাবহার করা হয়। খুব সহজেই আমরা এটা বানাতে পারবো,তোমার আশেপাশে কি জবা ফুল আছে?(না কাউকে দিতে হবেনা) একটা সুন্দর,ভালো ফুল বেছে নাও আর নোটপ্যাড কিংবা অফসেট পেজ টাইপের একটা পরিস্কার কাগজ নাও হুম!এখন ......... জবা ফুলটা কাগজের উপর আলতো করে কাগজে ঘষতে থাকো যাতে ফুলের রঙে কাগজটা লাল হয়ে যায় এরপর রোদে শুকিয়ে ফেলো হয়ে গেলো তোমার "লিটমাস পেপার"। এখন দেখো কত মজা করা যাবে চারপাশের জিনিষপত্র যেমন সাবান,পাউডার এমনকি লেবু,আঙ্গুর,পেয়ারা ক্রিম,হাতে দেয়ার মেহেদি সবকিছু দিয়ে চেক করো।...

মানুষ কি সত্যি চাঁদে অবতরণ করেছিল?

Image
মানুষ কি সত্যি চাঁদে অবতরণ করেছিল? মানুষ কি সত্যি চাঁদে অবতরণ করেছিল?????? নয়া দিগন্ত অনলাইন ৩১ ডিসেম্বর ২০১৫,বৃহস্পতিবার, ১৯:৩৭ মার্কিনীদের চাঁদে অবতরণ ইস্যুতে আমেরিকার বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের একটি সাক্ষাৎকার নিয়ে নতুন করে বিতর্ক দেখা দিয়েছে। সেখানে তিনি বলেছেন, মার্কিনীদের চাঁদে অবতরণের পুরো ঘটনা ছিল সিনেমা। তিনি নিজেই ওইসব দৃশ্য ধারণ করেছিলেন। তার মতে, সিনেমার স্ক্রিপ্টের মতো করে ঘটনাটি সাজানো হয়েছিল। চলচ্চিত্র নির্মাতা টি. প্যাট্রিক মিউরে সম্প্রতি ওই সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করেছেন। প্যাট্রিক মিউরে দাবি করেছেন, ১৯৯৯ সালে মৃত্যুর তিন দিন আগে স্ট্যানলি কুবরিক তাকে এ সাক্ষাৎকারটি দিয়েছিলেন। কিন্তু এতদিন তিনি তা প্রকাশ করেননি। তবে স্ট্যানলি কুবরিকের স্ত্রী ক্রিস্টিনা কুবরিক বলেছেন, তার স্বামীর সাক্ষাৎকারটি বানোয়াট। তিনি এ ধরনের কোনো সাক্ষাৎকার দেন নি বলে দাবি করেছেন ক্রিস্টিনা। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৬৯ সালে চাঁদে মানুষ পাঠানোর দাবি করে। কিন্তু বিশ্বের বহু বিজ্ঞানীই যুগে যুগে এর সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাদের মতে, নাসার মাধ্যমে আমেরিকার চ...

জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক ২০১৯

জারণ-বিজারণ মনে রাখার টেকনিক টেকনিক ১ : ছন্দঃ  জাদা বিগ্রহ জা দা   → জারণ দান বি গ্রহ  → বিজারণ গ্রহন এখানে ইলেক্ট্রন দান করলে জারন হয়। এবং ইলেক্ট্রন গ্রহন করলে বিজারণ হয় । টেকনিক ২ : জারণ হয় : মাইনাস মাইনাস হলেপ্লাস প্লাস হলে ।অর্থাৎ ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন ত্যাগ হলে বা মাইনাস হলে জারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন সংযোগ হলে বা যোগ হলে জারণ হয়। বিজারণ হয়  :মাইনাস প্লাস হলে প্লাস মাইনাস হলে । অর্থাৎ,ঋনাত্মক ইলেক্ট্রন সংযোগ হলে বা যোগ হলে বিজারণ হয় এবং ধনাত্মক প্রোটন ত্যাগ বা মাইনাস হলে বিজারণ হয় । টেকনিক ৩ : জোবি জোরা জো বি → যোজ্যতা বৃদ্ধি = জারণ জো রা → যোজ্যতা হ্রাস = বিজারণ

পর্যায় সারণী মনে রাখার সহজ কৈশাল এবং ছন্দে আকারে ২০১৯।

কেলাসের নাম ও উদাহরণ মনে রাখার সহজ কৌশল কেলাসের নামঃ মনোক্লিনিক (m) ছন্দ : ম ন স জা গ কর উদাহরণঃএখানে>ম  তে >মনোক্লিনিকসালফার(s8), স>তে>সবুজ ভিট্রিওল, জিপসাম, গ্লুবার লবন কর্ণ সম্পর্ক মনে রাখার উপায় : লিমা বেরিয়ে এলো বউ সেজে লি : Li ----মা : Mg বেরিয়ে : Be ---- এলো : Al বউ : B ---- সেজে : Si . উজ্জল ধাতু মনে রাখার টেকনিক :: "আজ মামা আলনা কিনবে " আজ=Ag মামা=Mg আল=Al না =Na কিনবে=Ca উদ্ধায়ী ধাতু মনে রাখার টেকনিক "জন কেডি মার্কারিকে চিনে" জন=Zn কেডি=Cd মার্কারি=Hg চিনে=Cn মুদ্রাধাতু : অকাজ অ: Au কা: Cu জ : Ag অপধাতু : জি বিয়াই সিগগির আসেন সাবধানে টুলে আসেন জি : Ge বিয়াই : Bi সিগগির : Si আসেন : As সাবধানে : Sb টুলে : Te বসেন : B চুম্বক ধাতু : ফেল করি নাই রুহুল রহিম পটলাকে প্যাদাবে ফেল : Fe করি : Co নাই : Ni রুহুল : Ru রহিম : Rh পটলাকে : Pt প্যাদাবে : Pd নিকৃষ্ট ধাতু : লতা ল : লোহা (Fe) তা : তামা (Cu) নরম ধাতু : পাবে না কে কে পাবে : Pb না : Na কে : K কে : Ca

দেখে নিন হাতের তালুর ভিতর দিয়ে কি দেখা যায় ?

হাতের তালুর ভিতর দিয়ে কি দেখা যায় ? হাতের তালুর ভিতর দিয়ে কি দেখা যায় ? কিন্তু আপনি পারবেন । আজ আমরা দেখব কিভাবে হাতের তালুর ভিতর দিয়ে যেকোন বস্তুকে কিভাবে দেখা যায় এবং কেন এরকম ঘটে তার একটি ব্যাখ্যা । কি কি লাগবে একটি পেপার । হাতের তালু । আপনার দুই চোখ। একটি ক্যালেন্ডার । কিভাবে করবেন প্রথমে ক্যালেন্ডারটিকে দেয়ালে ঝুলিয়ে দিন । নির্দিষ্ট করে নিন আপনি ক্যালেন্ডারের কি দেখতে চান । তারপর পেপারটিকে ফোল্ডিং করে টিউবের মত করুন । এখন বাম চোখ বন্ধ রেখে ডান চোখ দিয়ে ঐ টিউবের একপ্রান্ত দিয়ে ক্যালান্ডারের দিকে তাকান। এরপর ডান চোখ বন্ধ করে বাম চোখ দিয়ে দেখুন । এখন টিউবের প্রান্তের কাছাকাছি আপনার এক হাতের তালু মেলে ধরুন । এবার বাম চোখ বন্ধ করে ডান চোখ খুলে দেখুন । তারপর উভয় চোখ মেলে দেখুন । কি দেখতে পাচ্ছেন ? দেখতে পাচ্ছেন হাতের তালুর মধ্যে একটি গোলাকার ছিদ্র এবং ঐ ছিদ্রর ভিতর দিয়ে ক্যালান্ডারটির ঐ অংশ দেখা যাচ্ছে । কেন এমন হয় যখন আমাদের চোখে কোন বস্তু থেকে আলো এসে পড়ে তখন চক্ষু লেন্সের মাধ্যমে চোখের রেটিনাতে গিয়ে পড়ে এবং রেটিনাতে বস্তুর্‌ একটি ইমেজ তৈরি হয় ।...

আগুন কি?

আগুন কি? আগুন কি তাপের উপস্থিতিতে কোন কিছুর সাথে অক্সিজেন এর বিক্রিয়া কে আগুন বলে,,এই বিক্রিয়ার সময় উত্তপন্ন শক্তি বিক্রিয়ার আশেপাশের গ্যাসকে উত্তপ্ত করে তোলে ফলে আমরা সেখানে কিছু ঘটনা দেখতে পাই যাকে আমরা আগুন বলি। আগুন জ্বালাতে ৩টা জিনিসের প্রয়োজনঃ- জ্বালানী,তাপ এবং অক্সিজেন। ৩টার মধ্যে কোন একটা যদি পরিমাণ মতো না থাকে তবে আগুন জ্বলবে না। আমরা আগুন হিসেবে যেটা দেখি তা আসলে বিক্রিয়ার একটা অবস্থা......যা আশেপাশের গ্যাসকে উত্তেজিত করে । কোন গ্যাস যদি পর্যাপ্ত উত্তপ্ত হয় যে তা আয়নিত হয়ে যায় তবে তাকে প্লাজমা বলা হয়। আবার কোথাও এমনা বলা আছে যে গ্যাস যদি পর্যাপ্ত উত্তপ্ত হয় যে তা দেখা যায় তাকে প্লাজমা বলে,,,,। Physicist: Generally speaking, by the time a gas is hot enough to be seen, it’s a plasma. ,,,এখন আগুন কে আপনি প্লাজমা বলবেন কি না তা পরের ব্যাপার,কিন্তু প্রথমত এটা গ্যাস। আগুন কোন শক্তি না,, শক্তি দেখা যায় না। আগুন থেকে শক্তি নির্গত হয়। তাই আমরা আগুন দেখতে পাই। যেখানে আগুনটা জ্বলছে সেখানের বায়ুমণ্ডলের বায়ুকণাগুলোর উত্তপ্ত হবারকারণেই আমরা ওখানটাকে আগুনহিসে...

কিভাবে রঙিন দুধের ম্যাজিক করবেন তা জেনে নিন

রঙিন দুধের ম্যাজিক শিখে নিন রঙে রঙিন দুধের ম্যাজিক!!!! এক বাটি দুধের মাঝে কয়েক ফোঁটা রঙ ফেলে দিলে কী হবে? কী আর হবে, রঙটা ছড়িয়ে গিয়ে দুধটা রঙিন হয়ে উঠবে। আচ্ছা,যদি রঙটা ছড়িয়ে না গিয়ে বরং সুন্দর একটা মোজাইকের মতন নকশা তৈরি করে? এক বাটি দুধের মাঝে আপনি একের পর এক রঙ দিয়ে যাচ্ছেন,আর আপনা আপনি তৈরি হয়ে যাচ্ছে অপূর্ব একটি নকশা। কী চমৎকার তাই না? শিখে নিন এই ছোট্ট ম্যাজিক ট্রিক, যা দেখিয়ে তাক লাগিয়ে দিতে পারবেন সবাইকে! বলাই বাহুল্য পুরোটাই হচ্ছে বিজ্ঞানের খেলা। বিজ্ঞান মানেই কি কেবল ভারী ভারী বইয়ের মাঝে থাকা দুর্বোধ্য সব নিয়মনীতি? নাকি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা মানেই শুধু ফিটফাট ল্যাব্রেটরি আর বোতলে বোতলে ভরা সব রাসায়নিক? কোনটাই নয়! একদম সাধারণ কিছু উপাদান দিয়ে আপনি নিজেই তৈরি করতে পারবেন মজাদার একেকটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা। আর এই কাজ টি করার জন্য কোনও ল্যাব্রেটরি প্রয়োজন হবে না, আপনার নিজের রান্নাঘরটিই যথেষ্ট! আসুন, আজ দেখে নেওয়া যাক দুধ দিয়ে মজাদার একটি ম্যাজিক। যা যা লাগবেঃ - একটা বাটি - ভালো মানের ফুড কালার (বেশ কয়েকটা রঙ থাকলে ভালো হয়) - এক কাপ খাঁটি দু...

কিভাবে লেবু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন করবেন

লেবু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন ! লেবু থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন !!! আজ আপনাদের জন্য একটি চমৎকার জিনিস নিয়ে এসেছি। হ্যাঁ বন্ধুরা আজ আমরা দেখব কিভাবে লেবু থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করা যায় । তাহলে চলুন দেখি কি করতে হবে - কি কি লাগবে : তামার পাত বা মোটা তামার তার। দস্তার পাত বা নতুন ঢেউটিন কেটে পাত বানিয়ে নেয়া। রসালো লেবু। ছুরি বা কাটার। বৈদ্যুতিক তার। টর্চ লাইট বাল্ব। ছবিতে দেখুন : কি করতে হবে : প্রথমে মোটা তামার তার ও ঢেউটিনের পাতকে ভালভাবে পরিস্কার করে নিন। এরপর একটি লেবু নিয়ে লেবুর এক প্রান্তে মোটা তামার তার ও অন্য প্রান্তে টিনের পাত ভালোভাবে গভীরে প্রবেশ করান। এখন বৈদ্যুতিক তার মোটা তামার তারের সাথে ও আরেকটি তার টিনের পাতের সাথে যুক্ত করুন। এখানে তামার পাত ধনাত্মক ও টিনের ঋণাত্মক প্রান্ত হিসেবে বিবেচিত হবে। এখন বৈদ্যুতিক তারের প্রান্ত দুটিকে বাল্বের সাথে যুক্ত করুন। এক্ষেত্রে বাল্ব নাও জ্বলতে পারে কারন এতে খুব অল্প পরিমান বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। এবার সমান আকারের চারটি লেবু নিন বা একটি লেবুকে কেটে চারটি ভাগ করে নিন এবং প্রত্যেকটির সাথে দুই প্রান্তে তামা ও টিনের পাত যুক্ত করুন।...

সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার দেখে নিন নিজের চোখে

সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার সত্যি অবাক করার মত ব্যাপার !!!!!! => মনে মনে একটি সংখ্যা ধরুন => সেটাকে ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ঐ ওয়ার্ডে যতটি লেটার আছে গুনুন => গুনে পাওয়া সংখ্যাটি লিখুন => পাওয়া সংখ্যাটি আবার ইংরেজী ওয়ার্ডে লিখুন => ওয়ার্ডটিতে কয়টি লেটার আছে গুনুন এভাবে আপনি যতদূর এগোতে চান দেখবেন প্রত্যেক বারই ফোর এ গিয়ে শেষ হবে । সত্যিই অবাক করা ব্যাপার । পরীক্ষা করেই দেখুন । যেমন : যদি মনে মনে সংখ্যাটি 1 ধরি - 1 one 3 three 5 five 4 four 4 four আবার সংখ্যাটি যদি 100 ধরি - 100 one hundred 10 ten 3 three 5 five 4 four 4জ আবার সংখ্যাটি যদি 1000 ধরি - 1000 one thousand 11 eleven 6 six 3 three 5 five 4 four 4 এভাবে আপনি যেকোন সংখ্যাই ধরেন না কেন ফল একই । অবাক না হয়ে কি পারা যায় .................

আপনার মোবাইল নাম্বারও আমি বলে দিতে পারি

আপনার মোবাইল নাম্বারও আমি বলে দিতে পারি আপনার মোবাইল নাম্বারও আমি বলে দিতে পারি !!!!! আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম একটি মজার গনিত । আজকে আমরা দেখব কিভাবে কারো মোবাইল নাম্বার বের করা যায় । এই ম্যাজিকটির সাহয্যে শুধু মাত্র শেষের ছয় ডিজিট বের করা যাবে কিন্তু কোন কোম্পানির ও এরিয়া কোড বের করা যাবেনা । তাহলে চলুন একটু মজা করি - কি করতে হবে : => প্রথমে আপনার মোবাইল নাম্বারের শেষ ছয় ডিজিটের প্রথম তিন ডিজিট নিন । => প্রথম তিন ডিজিটের সাথে ৮০ গুণ করুন । => গুণফলের সাথে ১ যোগ করুন । => প্রাপ্ত ফলের সাথে ২৫০ গুণ করুন । => এপর গুণফলের সাথে শেষের তিন ডিজিট যোগ করুন । => ফলের সাথে আবার শেষের তিন ডিজিট যোগ করুন । => প্রাপ্ত ফল থেকে ২৫০ বিয়োগ করুন । => এই ফলকে ২০ দ্বারা ভাগ করুন । যে ফলটি পাবেন তা দেখে আপনার মুখে হাসি আসতেও পারে । ফল টি আমাকে জানান আমি বলে দিচ্ছি আপনারা মোবাইল নাম্বারের শেষ ছয় ডিজিট ।

দেখে নিন মুরগির কলিজার সাহায্যে অক্সিজেন প্রস্তুতি

মুরগির কলিজার সাহায্যে অক্সিজেন প্রস্তুতি মুরগির কলিজার সাহায্যে অক্সিজেন প্রস্তুতি আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন সবাই ? আমি ভাল আছি। আমরা সাধারণত পরীক্ষাগারে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করে অক্সিজেন গাস প্রস্তুত করে থাকি । আজ আমি আপনাদের দেখাব পরীক্ষাগারের যন্ত্রপাতি ছাড়া হাতের তৈরি যন্ত্রপাতি দিয়ে কিভাবে অক্সিজেন গ্যাস প্রস্তুত করা যায় । তাহলে চলুন দেখা যাক - প্রথমেই আমরা জানবো পরীক্ষাগারে কিভাবে অক্সিজেন প্রস্তুত করা হয় : সাধানণত পরীক্ষাগারে দুটি পদ্ধতিতে অক্সিজেন প্রস্তুত করা হয় : ১। হাইড্রোজেন পার অক্সাইড ও ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড মিশিয়ে । ২। পটাশিয়াম ক্লোরেট ও ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইডের মিশ্রণকে উত্তপ্ত করে । এবার আসা যাক সহজ পদ্ধতিতে নিজের তৈরি যন্তপাতি দিয়ে আমরা কিভাবে অক্সিজেন গ্যাস প্রস্তত করতে পারি : প্রয়োজনীয় উপকরণ : ১। ছিপিসহ এক বা দেড় লিটার আয়তনের একটি প্লাস্টিকের বোতল । ২। একটি চিকন প্লাস্টিকের পাইপ (স্যালাইন দেয়ার জন্য যে ধরনের পাইপ ব্যবহার করা হয়) । ৩। হাইড্রোজেন পার অক্সাইড (ওষুধের দোকানে কিনতে পাওয়া যায় যার দাম মাত্র ১৫/২০ টাকা) । ৪। ...

খাঁজ কাটা ! খাঁজ কাটা !! খাঁজ কাটা গল্প পড়ে নিন।

খাঁজ কাটা ! খাঁজ কাটা !! খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা ! খাঁজ কাটা !! খাঁজ কাটা !!!.......... এক শিক্ষক তার এক শিক্ষার্থীকে নিয়ে খুবই সমস্যায় আছে । শিক্ষার্থী বাংলায় খুব দূর্বল বিশেষ করে রচনা মুখস্ত তো করতেই পারেনা আবার নিজেও সৃজনশীল কিছু লিখতে পারেনা । তাই শিক্ষক তার এই দূর্বলতা দূর করার জন্য একটি উপায় বের করলেন । তিনি ঠিক করলেন তার শিক্ষার্থীকে প্রতিদিন একটি করে রচনা লিখতে দিবেন নিজের মন মত করে লিখতে। এতে করে যদি কিছু নিজে থেকে লিখতে লিখতে কিছুটা রচনা লেখায় পারদর্শী হতে পারে ।  সে অনুসারে শিক্ষক তার শিক্ষার্থীকে যেকোন প্রাণী সম্পর্কে একটি রচনা লিখে নিয়ে আসতে বলল । শিক্ষার্থী যথারীতি ''কুমির'' এর উপর একটি রচনা লিখে নিয়ে আসল । রচনাটি ছিল এরকম ---- কুমির জলে বাস করে । এর চারটি পা আছে । দুটি চোখ আছে । লম্বা চোয়াল বিশিষ্ট মুখ আছে । দাঁত খুব শক্তিশালী । এর একটি লেজ আছে । লেজের উপর খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা খাঁজ কাটা ....................

মূল্যবোধ সম্পর্কে জানুন।।

মূল্যবোধ মূল্যবোধ আফ্রিকা মহাদেশের একটি দেশ সিয়েরালিয়ন। অনেক বছর ধরে গৃহবিবাদে জড়িয়ে আছে । সেখানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে একটি দলের দ্বায়িত্বে আছেন বাংলাদেশের মেজর শরিফুল ইসলাম খোকন। সারাদিন কাজ শেষে ক্লান্ত হয়ে আবাস ভবনে ফিরে আসা রাতের পর আবার কাজে নেমে পড়া । এভাবেই চলছে । সেদিন ছিল ১৪ ডিসেম্বর। রাতে শুতে যাবার আগে মেজর শরিফূল ইসলাম তার ব্যাগে রাখা একটি ফটো এলবাম বের করলেন । সেখান থেকে এক বৃদ্ধের ছবির দিকে অপলক চেয়ে থাকলেন । ছবিটি তার প্রানপ্রিয় বাবার। আজ উনার মৃত্যু দিবস । ব্যাগ থেকে আরো একটি জিনিস বের করলেন । পুরনো একটি পতাকা । বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা । ২৫ বছর আগের তৈরি করা পতাকা । আজও তার সবসময়ের সঙ্গী। যতবার সে পতাকাটি বের করে ততবার তার ছোটবেলার কথা মনে পড়ে যায়। তখন ক্লাশ সিক্সে পড়ে । দুই দিন পরেই ১৬ ই ডিসেম্বর, বিজয় দিবস । তার সকল বন্ধুরা বিজয় দিবসে পতাকা কিনবে । সেই পতাকা গায়ে জড়িয়ে স্কুলের বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে যাবে । স্কুল থেকে বাসায় ফিরে কোন রকমে কাধেঁ ঝুলানো স্কুল ব্যাগটা রেখে মাকে ডাকতে ডাকতে মায়ের কাছে গিয়ে বলল - ''মা আব্বুকে আমাকে একটা আমাদের দেশের জ...

কিভাবে হাইড্রোজেন গ্যাস তৈরি করবেন এবং তার প্রস্তুতি।

খুব সহজ পদ্ধতিতে হাইড্রোজেন গ্যাস প্রস্তুতি খুব সহজ পদ্ধতিতে হাইড্রোজেন গ্যাস প্রস্তুতি আজ আপনাদের জন্য রয়েছে কিভাবে আমরা নিজের তৈরি যন্ত্রপাতি দিয়ে খুব সহজ পদ্ধতিতে হাইড্রোজেন গ্যাস প্রস্তুত করতে পারি তার বর্ণনা । চলুন দেখি - প্রয়োজনীয় উপকরন : চুন গোলা কাপড় কাঁচার সোডা সিগারেটের প্যাকেটের পাতলা কাগজ বা রাংতা কাগজ প্লাস্টিকের বোতল স্যালাইনের পাইপ হোমিওপ্যাথিক শিশি মোমবাতি দিয়াশলাই কি করতে হবে : প্রথমে একটি প্লাস্টিকের বোতলের ছিপি ছিদ্র করে স্যালাইনের পাইপ ঐ ছিদ্র দিয়ে সামান্য ভিতরে ঢুকাই এবং মোম গলিয়ে পাইপের চারপাশের রাস্তা বন্ধ করে দিই যাতে বায়ু প্রবেশ করতে না পারে । এবার প্লাস্টিকের বোতলে ২০/৩০ মিলি পানি নেই । সিগারেটের ৩/৪ টি রাংতা কাগজ টুকরা টুকরা করে বোতলের পানিতে রাখি । এবার বোতলের ভিতর সামান্য চুন গোলা এবং এর সমপরিমান বা তার একটিু বেশি সোডা মিশ্রিত করি । এখন বোতলের ছিপি আটকে দিয়ে স্যালাইনের পাইপের অপর প্রান্ত একটি পাত্রে রক্ষিত পানিতে ডুবিয়ে রাখি । মাঝে মাঝে বোতলটিকে ঝাঁকাই । দেখা যাবে পাত্রের পানিতে পাইপের ভিতর দিয়ে বুদবুদ আকারে গ্যাস নির্গত...

আল- কুরআন বিজ্ঞান নিয়ে আলোচনা দেখুন

আল - কুরআনে বিজ্ঞান আল - কুরআনে বিজ্ঞান (১ম পর্ব) (কিন্তু এত বড় একটি নিদর্শন থাকা সত্ত্বেও) অতপর তোমাদের মন কঠিন হয়ে গেল, (এমন কঠিন) যেন তা (শক্ত) পাথর, (বরং মাঝে মাঝে মনে হয়) পাথরের চেয়েও (বুঝি তা) বেশি কঠিন ; (কেননা) কিছু পাথর এমন আছে যা থেকে (মাঝে মাঝে) ঝর্ণাধারা নির্গত হয়, আবার কোন কোন সময় তা বিদীর্ণ হয়ে ফেটেও যায় এবং তা থেকে পানিও বের হয়ে আসে, (অবশ্য) এর মধ্য থেকে (এমন কিছু পাথর আছে ) যা আল্লাহর ভয়ে কম্পিত হয়ে ভুপতিত হয়; আল্লাহ তাআলা তোমাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে মোটেও গাফেল নন । (সূরা : বাক্বারা, আয়াত : ৭৪) এই আয়াতে আল্লাহ তিন প্রকার শিলার কথা উল্লেখ করেছেন : এক প্রকারের মধ্য থেকে পানির ধারা প্রবাহিত হয় আর এক প্রকার শিলার মধ্য থেকে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হয় এবং তৃতীয় প্রকার শিলা ভূত্বকের নীচে প্রোথিত থাকে । শিলা : ভূত্বক যেসকল উপাদান দ্বারা গঠিত তার সাধারণ নাম শিলা । উৎপত্তির উপর ভিত্তি করে শিলাসমূহকে প্রধান তিনটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় : আগ্নেয় শিলা : গ্রানাইট, ব্যাসল্ট, ডোলোরাইট ইত্যাদি । পাললিক শিলা : বেলেপাথর, চুনাপাথর, কয়লা, সৈন্ধব লবণ ইত্যাদি । রূপান্ত...